অভিজ্ঞরা মনে করেন একাধিক কারণে উচ্চরক্তচাপ হয়। তবে কিডনি রোগ, পেরিফেরাল রেজিস্টেন্স এবং স্নায়ুবিক কারণ_ এগুলোর মধ্যে অন্যতম।
উচ্চরক্তচাপ আমেরিকান নিগ্রো ও জাপানিদের মধ্যে বেশি। খাদ্যে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, মদ্যপান এবং পরিমিত ব্যায়াম না করার ফলে সাধারণত উচ্চরক্তচাপ দেখা দেয়। আবার অতিরিক্ত ব্যায়াম, মানসিক উদ্বিগ্নতা, ভেতরে অশান্তি, পারিবারিক ও পারিপাশ্বর্িক সমস্যাজনিত কারণে সাময়িকভাবে প্রেশার বেড়ে যায়।
উপসর্গ : সকালের দিকে মাথার পেছনের দিক থেকে মাথাব্যথা শুরু হবে। মাথার মধ্যে ঝিমিঝিম ভাব লাগবে, বমি বমি ভাব হতে পারে, ক্লান্তি বোধ হওয়া, অনিদ্রা, অল্পতেই উত্তেজিত হওয়া, আগের মতো কোনো কিছু মনে না থাকা, সব সময় অস্বস্তি ভাব লাগা, মাথা ঘোরা ইত্যাদি।
বুকের বাঁ-দিকে ব্যথা করা, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, কাশি ও কাশির সঙ্গে রক্ত আসা, ক্ষুধামান্দ্য, পেটে ও পায়ে পানি জমা, দিনের বেলা প্রস্রাব কম হওয়া, রাতে বেশি হওয়া ইত্যাদি।
দাঁতের গোড়া, নাক বা শরীরের অন্যান্য জায়গা দিয়ে রক্ত আসা, চোখে ঝাপসা দেখা, অল্প হাঁটলে পা ব্যথা হওয়া ইত্যাদি।
উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পরামর্শ
রোগী মোটা হলে ওজন হ্রাস করতে হবে। ধূমপান, লবণ খাওয়া যাবে না। প্রতিদিন আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে।
ডায়বেটিস থাকলে কন্ট্রোলে রাখতে হবে। টেনশন ফ্রি থাকতে হবে। আলোকিত বাংলাদেশ।