Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

ই-সিগারেটে ক্ষতি বেশি!

e-cigaretteহালের ফ্যাশন কিংবা সিগারেটের নেশা ছাড়ানোর অজুহাতে এখন অনেকের হাতেই ই-সিগারেট। তামাক বিহীন এই ই-সিগারেটেই দিচ্ছেন সুখ টান। মানে, তারা এখন টুল-স্মোকার।

কিন্তু, গবেষণা বলছে, এই ই-সিগারেটও কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য আদৌ নিরাপদ নয়। সিগারেটের মতোই আসক্তি হতে পারে। শুধু তাই নয়, ট্র্যাডিশনাল সিগারেটের মতো ই-সিগারেট থেকেও হতে পারে ক্যানসার। তার কারণ, এই ই-সিগারেটের তরলেও রয়েছে নিকোটিন। ক্রমাগত শরীরে ঢুকতে থাকা এই তরল-নিকোটিন কিন্তু সিগারেটের মতোই আপনাকে নেশাগ্রস্ত করে ফেলতে পারে।

chardike-ad

যদিও, সিগারেটের মতো তামাক থাকে না ই-সিগারেটে। অতএব, তামাকে আগুন দেওয়ার প্রশ্নও ওঠে না। নিকোটিন মিশ্রিত তরলই বাষ্পাকারে বেরিয়ে আসে। ধূমপায়ীরা সিগারেটেরই স্বাদ পান এই টুল-স্মোকিংয়ে।

গবেষকরা বলছেন, ওই লিকুইড নিকোটিনেও আসক্তি চলে আসছে। ফলে, যারা ট্র্যাডিশনাল ধূমপান এড়াতে, তামাক ছেড়ে ই-সিগারেট ধরছেন, তারা কিন্তু স্বাস্থ্যের দিক থেকে নিরাপদে নন।

গবেষকরা মনে করছেন, এই তরলে আসক্তি আরও বেশি। যা ভবিষ্যতে ফের ধূমপান বা অন্য কোনও নেশার দিকে আপনাকে টেনে নিয়ে যেতে পারে।

ই-সিগারেটকে `গেটওয়ে`র সঙ্গেই তুলনা করেছেন তারা। বলছেন, তিন ধরনের ফর্মে নিকোটিন থাকে। তার মধ্যে ফ্রি-বেস নিকোটিনই শরীর শোষণ করে। আর এই ফ্রি-বেস নিকোটিনই নেশায় পুনরায় আসক্তি আনতে পারে।