সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর পাল্লা ভারী হচ্ছে। জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ২৪ হাজার ৪৩৮। অপরদিকে দেশটিতে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৪৫ হাজার ৩৯ জনের। মঙ্গলবার দেশটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭ হাজার ১৭৯ এবং গত
একদিনে লকডাউন ভাঙার জন্য মানুষ রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছে, অন্যদিকে হু হু করে প্রতিদিনই বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। করোনাভাইরাসে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বিধ্বস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হতে হতে এরই মধ্যে ৪০ হাজার পার হয়ে গেল। প্রতি মুহূর্তেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত
করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ন্ত্রণে জারি করা লকডাউনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে। ‘স্টে অ্যাট হোম’ নির্দেশনা অমান্য করেই রাস্তায় নেমে এসেছেন হাজার হাজার মানুষ। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিভিন্ন স্থাপনার সামনে প্রতীকী বডিব্যাগ রেখে প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। এমনকি কারও কারও হাতে ভারী অস্ত্রও দেখা গেছে। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সবচেয়ে বেশি বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে যুক্তরাষ্ট্রে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর এই রাষ্ট্রটি করোনার কাছে এখন সবচেয়ে বেশি নাজেহালের শিকার। সেখানে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। আক্রান্তের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ধারে-কাছেও নেই অন্য রাষ্ট্রগুলো। ওয়ার্ল্ডওমিটার ওয়েবসাইটের সর্বশেষ (শনিবার সকাল সোয়া ৮টা) তথ্যানুসারে, বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত
যুক্তরাষ্ট্রে গতকাল বুধবার নতুন করে আরও ৩৩ হাজার ৩২৩ জনের দেহে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে। করোনার বিশ্বব্যাপী সংক্রমণ ও মৃতের হিসাব রাখা যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাস সংক্রমিত কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত ৪ লাখ ৩২ হাজার ১৩২ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। প্রতিদিন এই সংখ্যা আশঙ্কাজনক
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। রোগী এবং মৃতদেহ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন প্রশাসন। গত একদিনে যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে প্রায় দুই হাজার জনের। এখন পর্যন্ত দেশটিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে একদিনে আক্রান্ত হয়েছে রেকর্ড ৩৩ হাজার ৩৩১
একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুতে নিজেদের রেকর্ডই আবার ছাড়িয়ে গেল যুক্তরাষ্ট্র। করোনা আক্রান্ত হয়ে শনিবার দেশটিতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১ হাজার ২২৪ জন। এটি যুক্তরাষ্ট্র তো বটেই, মহামারি শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত যেকোনও দেশের জন্যই সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এর আগে, গত শুক্রবার ১ হাজার ৯৪ জনের মৃত্যুর রেকর্ড গড়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। জন
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এর ফলে সবচেয়ে মুশকিলে পড়েছে দেশটিতে প্রযুক্তি পেশার সঙ্গে যুক্ত এইচওয়ানবি ভিসাধারীরা। আর এদের মধ্যে বেশিরভাগ ভারতীয়রা তাদের চাকরি হারানোর আশঙ্কায় রয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চাকরি হারানোর পর নিয়ম অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৬০ দিন থাকা যায়। তাই প্রশাসনের কাছে
যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশি বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। ২৭ মার্চ দুপুর ২টায় বাবা এবং একই দিন রাত ৩টায় ছেলে মারা যান। মৃতের স্ত্রীও বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালে ভর্তি আছেন। জানা গেছে, বাবা রোটারি ক্লাব অব নারায়ণগঞ্জ রিভার সাইডের সাবেক সভাপতি আহসান সুমনের বড় ভাই। তিনি নারায়ণগঞ্জ শহরের মাসদাইরে কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম
যুক্তরাষ্ট্রে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমিত কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। এছাড়া দেশটিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যাও এখন ৬৯ হাজারের বেশি। বিশ্বে করোনায় মৃত্যুর দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ষষ্ঠ হলেও আক্রান্তের বিচারে তা তৃতীয়। খবর আলজাজিরা। আলজাজিরার প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, করোনা আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত