লক্ষ্যটা পরিস্কার; প্রথম বারের মত পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করা। তাই, বাংলাদেশ দলের একাদশে পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম। তবে, মুমিনুল হক সৌরভ কিংবা অনভিষিক্ত রনি তালুকদারকে একটা সুযোগ দেয়া হলেও হতে পারে।
তবে, একাদশ নিয়ে ভাবনটা এর চেয়েও অনেক বেশি পাকিস্তানের। কারণ, টানা দুই ম্যাচ হেরে তারা এখন আছে খাঁদের কিনারায়। পা ফঁসকালেই ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ হার। দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে পাকিস্তান থেকে উড়ে আসা উমর গুলের খেলা একরকম নিশ্চিতই বলা যায়। তাকে জায়গা দিতে গিয়ে বাদ পড়বেন গত দুই ম্যাচে পাকিস্তানের প্রত্যাশা মত বল করতে না পারা রাহাত আলী।
আর স্পিন আক্রমণকে আরও শক্ত করার জন্য একাদশে জুলফিকার বাবর যুক্ত হতে পারেন। আর আইসিসির ছারপত্র পাওয়ায় বল করতে পারবেন মোহাম্মদ হাফিজও। আর আগে থেকেই ছিলেন সাঈদ আজমল।
ফলে, সব মিলিয়ে শক্তিশালী স্পিন আক্রমণ নিয়ে মাঠে নামার সম্ভাবনা প্রবল পাকিস্তানের!