Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

বাংলাদেশের সব টুর্নামেন্টে খেলতে চায় দক্ষিণ কোরিয়া

bffকিশোরী ফুটবলারদের দেয়া জনতা ব্যাংকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বাড়তি পাওয়া ছিলেন এশিয়ার ফুটবলের আরেক বড় কর্মকর্তা দক্ষিণ কোরিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট চুং মং গাই। তার উপস্থিতিতে আয়োজনটি হয়েছিল আরো আকর্ষণীয়।

এই মেয়েদের ফুটবল মাঠে শাণিত হওয়ার পেছনে দক্ষিণ কোরিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিরও আছে অবদান। দুই দুইবার বাংলাদেশের মেয়েরা দক্ষিণ কোরিয়া গিয়ে অনুশীলন করেছেন তারই একাডেমিতে। সেই মেয়েরা দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তা কোরিয়ান ফুটবলের বস জেনেছিলেন আগেই। বৃহস্পতিবার তিনি উপস্থিত ছিলেন সেই মেয়েদেরকে দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে।

chardike-ad

বাফুফে সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন তার স্বাগত বক্তব্যে দক্ষিণ কোরিয়া ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি। ‘দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের ফুটবলের পাশে সব সময়ই আছে। এই মেয়েরা দুইবার সেখানে গিয়ে অনুশীলন করেছে। আমার পাশে বসা দেশটির ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট। তিনি আমাদের মেয়েদের মূল্যবান সহযোগিতা করেছেন। আমরা তার কাছে কৃতজ্ঞ’-বলেছেন বাফুফে সভাপতি।

sentbe-adবাংলাদেশের মেয়েদের প্রশিক্ষণে যে সহযোগিতা করেছে দক্ষিণ কোরিয়া তাকে খুব সামান্য উল্লেখ করে চুং মং গাই বলেছেন, ‘আমি এই মেয়েদের জন্য তেমন কিছু করতে পারিনি। তারা দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আমি গর্বিত তাদের সহযোগিতা করতে পেরে। কেবল মেয়েদের নয়, বাংলাদেশের পুরুষ ফুটবলও এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতি শেষ হওয়া এশিয়ান গেমসে থাইল্যান্ডের সঙ্গে ড্র করে ও কাতারকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছে তারা।’

গত বছর চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ফুটবলে তারই দেশের একটি ক্লাব (এফসি পোচেন) অংশ গ্রহণের কথা উল্লেখ করে তিনি বাংলাদেশের ফুটবলের সঙ্গে দেশটির সু-সম্পর্কের বর্ণনা দেন। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশে যত আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে হবে সেখানে তার দেশের প্রতিনিধিত্ব থাকার আশাববাদ করেন।

চুং মং গাই বক্তব্যের সময় পাশে বসা বাফুফে সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিনকে বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের টুর্নামেন্টে খেলতে চাই। আপনি কী কোরিয়াকে সব টুর্নামেন্টে আমন্ত্রণ জানাবেন?’ জবাবে কাজী মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘সেটাতো হবে আমাদের সৌভাগ্য।’

সৌজন্যে- জাগো নিউজ