Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

পরিসংখ্যানে বাংলাদেশ-ভারত লড়াই

bangladesh-indiaচ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালের পর আবার বাংলাদেশের মুখোমুখি হচ্ছে ভারত। এবার তাদেরকে একই মঞ্চে নিয়ে এসেছে এশিয়া কাপ। সুপার ফোরের ম্যাচে মাঠে নামছে তারা। দুই দলের ম্যাচ মানেই তুমুল উত্তেজনা, ভিন্ন আবহ, চায়ের কাপে চুমুক দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে বয়ে যাওয়া ঝড়!

এবার ব্যাট-বল হাতে ঝড় তোলার অপেক্ষায় দুই দেশের ক্রিকেটাররা। দুবাইয়ে তাদের ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে পাঁচটায়। মাঠে নামার ঠিক আগ মুহুর্তে দুই দলের পরিসংখ্যানে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক:

chardike-ad

৩৩: ‍দুই দল এখন পর্যন্ত ওয়ানডে খেলেছে ৩৩টি। বাংলাদেশের ৫ জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় ২৭ ম্যাচে।

১০: এশিয়া কাপে দুই দল খেলেছে ১০টি ম্যাচ। ভারতের ৯ জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশের জয় ১টি।

২০১২: এশিয়া কাপে বাংলাদেশ একবারই ভারতকে হারিয়েছে। ২০১২ এশিয়া কাপে ২৮৯ রান তাড়া করে জয় পায় বাংলাদেশ।

৩৭০: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে দলীয় সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভারতের দখলে। ঢাকায় ২০১১ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে ৪ উইকেটে ৩৭০ রান করেছিল ভারত। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান ৩০৭। এশিয়া কাপে সর্বোচ্চ রান ২৯৩।

৫৮: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে দলীয় সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড বাংলাদেশের দখলে। ২০১৪ সালে ঢাকায় ৫৮ রানে অল আউট হয়েছিল বাংলাদেশ। ভারতের সর্বনিম্ন রান ১০৫। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন রান ৯৯।

২০০: রানের হিসেবে সবথেকে বড় জয়টা ভারতের দখলে। ২৭৭ রানে জয়ের রেকর্ড আছে ভারতের। উইকেটের হিসেবেও সবথেকে বড় জয় ভারতের। বাংলাদেশের বিপক্ষে পাঁচবার ৯ উইকেট হাতে রেখে জিতেছে ভারত। বাংলাদেশ এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়েছে ৯ উইকেটে।

৬৫৪: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সবথেকে বেশি রান করেছেন বিরাট কোহলি। ভারতের বর্তমান অধিনায়ক ১১ ম্যাচে করেছেন ৬৫৪ রান।

১৭৫: সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি বীরন্দ্রর শেবাগের দখলে। ২০১১ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে ১৭৫ রান করেছিলেন শেবাগ।

৩: ‍দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সবথেকে বেশি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন বিরাট কোহলি। ডানহাতি এ ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরি ৩টি।

১৬: সৌরভ গাঙ্গুলি সর্বোচ্চ ১৬টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন।

২১: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সবথেকে বেশি উইকেট পেয়েছেন মাশরাফি। ডানহাতি এ পেসার পেয়েছেন ২১ উইকেট।

৬: মাত্র ৪.৪ ওভারে ৪ রানে ৬ উইকেট নিয়ে সেরা বোলিং ফিগার স্টুয়ার্ট বিনির দখলে।

৭: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সবথেকে বেশি ক্যাচ নাসির হোসেনের। ৭টি ক্যাচ নিয়েছেন নাসির।

২১: সবথেকে বেশি ডিসমিসাল করেছেন মাহেন্দ্র সিং ধোনি। ২৮টি ডিসমিসাল রয়েছে ধোনির নামের পাশে।

১৯: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সবথেকে বেশি ম্যাচ খেলেছেন মুশফিকুর রহিম। ১৯টি ম্যাচ খেলে ধোনি ও তামিমের থেকে এগিয়ে আছেন মুশফিক। ধোনি ও তামিম ম্যাচ খেলেছেন ১৮টি করে।