যুক্তরষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী যার যার ধর্ম স্বাধীনভাবে সে সে পালন করবে। এমনকি যারা জেলে রয়েছে তারাও ধর্ম পালনে স্বাধীন। যুক্তরাস্ট্রের জেলগুলোতে ধর্ম পালনের নানা সুবিধা রাখা হয়েছে বন্দী বা কয়েদীদের জন্যে। আর্লিংটনের একটি ডিটেনশন সেন্টারে ইসলামিক সার্কেল অফ নর্থ আমেরিকা (ICNA) মুসলিম কয়েদীদের সকল ধর্মীয় আচার পালনে সহায়তা করে যাচ্ছে।
দেশের ইতিহাসে ২০১৮ সালে কারাগারে বন্দীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি রয়েছে, যা কারাগারের স্বাভাবিক ধারণ ক্ষমতার প্রায় তিন গুণ। এর কারণ হিসেবে রাজনৈতিক পরস্পর আস্থাহীনতা ও বিরোধ সম্পর্ককে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। যদিও কারা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, সম্প্রতি মাদকের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর অভিযানের পরে কারাগারে বন্দীর সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ
পরিবার ও মানবিক বিবেচনায় এক হাজারেরও বেশি বন্দীকে মুক্তি দিলেন মরক্কোর বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ। মরক্কোর পর্বতীয় রিফ অঞ্চলে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার দায়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ তার শাসনামলের ১৮ বছরপূর্তি উপলক্ষে টিভিতে ভাষণ দেওয়ার পূর্বমুহূর্তে সবমিলিয়ে ১ হাজার ১৭৮ জন
এবার এক ব্যতিক্রমি ফ্যাশন শো’র খবর পাওয়া গেছে। আর তা হলো জেলের ভিতরে বন্দীদের ফ্যাশন শো! এমন আয়োজন দেখে সবাই হতবাক। এমন ব্যতিক্রমি ফ্যাশন শো’র আয়োজন আগে কখনও দেখা যায়নি। তবে এবার প্রমাণ হলো জেলখানাতেও মানুষ স্বাভাবিকভাবে জীবন-যাপন করতে পারে। সংশোধনের সুযোগ পেলে অপরাধীরাও যে সমাজে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হতে পারেন,