চলতি বছরের জুনে আফগানিস্তানের ইতিহাসের প্রথম টেস্টে নিজেদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয় পেয়েছিল ভারত। তিন মাসের মধ্যেই সে রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়লো বিরাট কোহলির দল। এবার কোনো নবাগত দল নয়, বরং ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম কুলীন সদস্য ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ইনিংস ও ২৭২ রানের ব্যবধানে হারিয়েছে টেস্ট র্যাংকিংয়ে এক নম্বর
এক ম্যাচে কত কত রেকর্ড! সবগুলোই মুমিনুল হকের উইলোর ছোঁয়ায়। বাংলাদেশ দলের এই লিটল জিনিয়াস ডাবলিনে রীতিমত বিস্ময় ছড়িয়েছেন। তার ১৮২ রানের রেকর্ডময় এক ইনিংসে ভর করে সিরিজের চতুর্থ অনানুষ্ঠানিক ম্যাচে আয়ারল্যান্ড ‘এ’ দলকে ৮৫ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে টাইগাররা।
উইকলোতে আয়ারল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষে পাচ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিকদেরকে ৮৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচ বৃষ্টিতে পণ্ড হলে দ্বিতীয় ম্যাচ ঠিকই আরম্ভ হয় যথা সময়ে। দলের জয়ে ব্যাট হাতে অবদান রাখেন জাকির হাসান ও বল হাতে অবদান রাখেন শরিফুল ইসলাম। উইকলোতে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আয়ারল্যান্ড
ইমাম-উল-হকের সেঞ্চুরিতে বেশ বড় পুঁজিই পেয়ে গিয়েছিল পাকিস্তান। তবে আধুনিক ক্রিকেটে ৩০৯ রানের লক্ষ্যকে একেবারে অসম্ভব বলার উপায় নেই। ঘরের মাঠ বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ে অন্ততপক্ষে লড়াইটা করতে পারবে, আশা ছিল সমর্থকদের। তবে সেটা সম্ভব হয়নি পাকিস্তানী বোলারদের তোপে। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১০৭ রানেই গুটিয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে, পাকিস্তান ম্যাচটা জিতেছে
দিল্লি ডেয়ার ডেভিলসের রিশাভ পান্ত একাই লড়াই করেছিলেন। আইপিএলে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস গড়লেন তিনি। খেললেন ৬৩ বলে ১২৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। কিন্তু তার এই অবিশ্বাস্য ইনিংস কোনো কাজেই আসলো না দলের। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের দুই ব্যাটসম্যান শিখর ধাওয়ান এবং কেন উইলিয়ামসের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের ওপর ভর করে ৯
বড় জয় দিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশ। উদ্বোধনী দিনে নিজেদের প্রথম ম্যাচে নামিবিয়ার বিপক্ষে ৮৭ রানের বড় জয় পেয়েছে সাইফ বাহিনী। ওভালের লিঙ্কন গ্রাউন্ডে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষ বোলারদের উপর চড়াও হয়ে ব্যাট করতে থাকে পিনাক ঘোষ ও মোহাম্মদ নাঈম। পিনাক ১৭ বলে ২৬ রানে সাজঘরে
ওয়ালটন ত্রিদেশীয় সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে উড়িয়ে ৮ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে টাইগাররা। ডাবলিনের মালাহাইডে শুক্রবার মুস্তাফিজ-মাশরাফিদের আঁটসাঁট বোলিংয়ে ১৮১ রানেই অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকরা। জবাবে সৌম্য সরকারের অপরাজিত ৮৭ রানের উপর ভর করে বাংলাদেশ সেটি পেরিয়ে যায় ১৩৭ বল হাতে রেখেই। এই জয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে যাওয়ার পথ সুগম