গতকাল বৃহস্পতিবার জাপান সরকারেরএকজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছে দকদো দ্বীপ সমাধানের জন্য তারা আন্তর্জাতিক আদালতে যাবে। সেখানেই এই দ্বীপ নিয়ে সমাধান আশা করছে জাপান।এর আগে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বলেছিলেন আমরা এই দ্বীপ নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাব এবং আশা করি একটি শান্তিপুর্ণ ফলাফল আসবে।প্রেসিডেন্ট লি গত সপ্তাহে দকদো সফর করলে জাপান এবং কোরিয়ার গণমাধ্যমে আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়। এর আগে অলিম্পিক ফুটবলে কোরিয়ার বিজয়ের পর একজন খেলোয়াড় “দকদো কোরিয়ার মাটি” শ্লোগানে প্লেকার্ড দেখানোর পরে উত্তেজনা দেখা দেয়।
এদিকে কোরিয়ান মিডিয়াও বেশ কয়েকদিন ধরে দকদো দ্বীপ নিয়ে জাপানের সমালোচনা করে আসছে। দকদো এখনো পর্যন্ত কোরিয়ার দখলে রয়েছে। সেখানে কোরিয়ার সেনাবাহিনী অবস্থান করছে। দকদো কোরিয়ার উল্লুংদো দ্বীপ থেকে ৮৭ কিলোমিটার এবং জাপানের ওকি দ্বীপ থেকে ১৫৭ কিলোমিটার দুরত্বে অবস্থিত। কোরিয়ার মূল ভুমি থেকে দকদো ২১৫ কিলোমিটার দূরে হলেও জাপানের মূল ভুমি থেকে ২১১ কিলোমিটার দূরত্বে থাকায় জাপান দকদোকে নিজেদের বলে দাবি করে আসছে।