Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

ককপিট থেকে পাইলটের ক্যামেরাবন্দি রাতের আলোছায়া

kokpitফ্লাইটের ককপিট থেকে দারুণ ফটোগ্রাফি করে আলোচিত হলেন কার্গো পাইলট ক্রিস্তিয়ান ফন হেইজ। ৩৫ বছর বয়সী এই ডাচ বৈমানিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আকাশপথে ঘুরেছেন। বিমান চালানোর ফাঁকে হাজারও শহর, আকাশের তারা, ছায়াপথসহ অনেক কিছু ক্যামেরাবন্দি করেছেন তিনি।

ককপিটে বসে ৩০ হাজার ফুট ওপর থেকে নিজের দেখা অসাধারণ দৃশ্যাবলি শেয়ার করতে সবসময় সঙ্গে ক্যামেরা রাখেন ৭৪৭ কার্গো পাইলট ক্রিস্তিয়ান ফন। তার কথায়— ‘রাতের আকাশে ওড়ার সময় তারা, সুমেরুপ্রভা ও বায়ুমণ্ডলের আভা কত বিস্ময়কর তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। আকাশযানের ডানার নিচে শহর, দেশ, সাগর ও মহাদেশ ভেসে চলে গেলে কেমন লাগে তা বর্ণনাতীত।’

chardike-ad

আকাশের সঙ্গে আলোছায়া কীভাবে এত মিলেমিশে যায় তা ভেবে অবাক হন ক্রিস্তিয়ান ফন। তিনি মনে করেন, প্রতি মুহূর্তে মেঘ ও ল্যান্ডস্কেপ পরিবর্তন হতে থাকে। একই রকম দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি হয় না কখনও।

গত আট বছরে ক্রিস্তিয়ান ফন হেইজ যেসব ছবি তুলেছেন সেগুলোর কয়েকটি প্রকাশিত হয়েছে। বিস্ময়কর এসব ছবির মধ্যে কয়েকটি দেখে নিন একঝলকে। সৌজন্যে- বাংলা ট্রিবিউন।

লেন্সের অন্তরালে থাকা ক্রিস্তিয়ান ফন হেইজ যখন ক্যামেরার সামনে।
এই ছবি তোলা হয়েছে ইরানের ওপর থেকে।
আটলান্টিক মহাসাগরের অর্ধেক পাড়ি দেওয়ার পর ছবিটি তোলা।
আকাশযান থেকে দেখা পৃথিবীর বক্রতা।
কানাডার আলবার্তা প্রদেশের ওপর থেকে সুমেরুপ্রভা ক্যামেরাবন্দি করেছেন ক্রিস্তিয়ান ফন হেইজ।
রাতের আকাশে ওড়ার সময় তারা, সুমেরুপ্রভা ও বায়ুমণ্ডলের আভা কত বিস্ময়কর তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
আকাশের নিচে লন্ডনের জ্বলজ্বলে রাত।
দীর্ঘ এক্সপোজার ব্যবহারের মাধ্যমে তোলা ছবিই প্রকাশ করেছেন ফন হেইজ।
kokpit
আকাশকে নিজের ফটোগ্রাফির ময়দান ভাবেন ফন হেইজ।
কানাডার ক্যুবেক প্রদেশের ওপর দিয়ে আটলান্টিক মহাসাগর দিকে যাওয়ার সময় এই ছবিটি তোলা।
আরেকটু পেছন থেকে তোলা ফ্লাইটের ককপিট। এমন অসাধারণ কর্মস্থল পৃথিবীর কোথায়ই বা আছে!
৭৪৭ কার্গো নিয়ে ৩৩ হাজার ফুট ওপরে ক্রিস্তিয়ান ফন হেইজ।