২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রেকর্ড ৫ হাজার ৮৯১ জন শ্রমিক দক্ষিণ কোরিয়ায় গেছেন। দিনে দিনে দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের জন্য বড় শ্রমবাজার হয়ে উঠছে। দেশটিতে ২০২২ সালে রেকর্ড সংখ্যক শ্রমিক পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ কোরিয়ার চাহিদা অনুসারে পর্যায়ক্রমে এই শ্রমিক পাঠানো চলমান থাকবে। ২০২৩ সালের কোটায় প্রায় সাত হাজার কর্মী
বাংলাদেশের এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) কর্মী আবারও নেওয়া শুরু হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। বুধবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টার দিকে ১৩৭ জন রেগুলার ও কমিটেড কর্মী নিয়ে ইপিএস কর্মীদের অষ্টম ফ্লাইট ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করবে এবং আগামীকাল কোরিয়া সময় ভোর ৬টার দিকে আন্তর্জাতিক ইনছন বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। এ ব্যাপারে ওই
দীর্ঘ প্রায় দুই বছর নিষেধাজ্ঞার কবলে আটকে থাকার পর (বুধবার) ২২ ডিসেম্বর রাত ৯টার ফ্লাইটে ৬৬ জন বাংলাদেশি ইমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) কর্মী দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। জানা গেছে, কোরিয়ান জিন এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে করে ১৮ জন নতুন ইপিএস কর্মী এবং ৪৮ জন কমিটেড এন্ট্রি কর্মী দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশ
করোনার তাণ্ডবে বিশ্ববাসী আজ জীবন-মরণের সঙ্গে লড়াই করছে। গত ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া করোনাভাইরাসের কারণে পুরো পৃথিবী স্থবির। জীবনের টানে গৃহবন্দি মানুষের অর্থনৈতিক কার্যক্রমও আজ শূন্যের কোঠায়। করোনার প্রভাবে আমদানি-রফতানি হ্রাস পেয়েছে, ফলে বিশ্বের বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসানের হিসেব গুনছে, অনেকে টিকে থাকার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। অনেকে শ্রমিক ছাঁটাই করে টিকে
শ্রমচুক্তির অনুকূলে বাংলাদেশ থেকে যত শ্রমিক বিদেশে যান, দেশে ফেরার পর তারা বেকার জীবনযাপন করেন। এজন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রবাসী শ্রমিকরা কয়েক দফা চুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে অনেকটা বৃদ্ধ বয়স পর্যন্তই বিদেশ থাকেন। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার ইপিএস কর্মীদের জন্য রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। ইপিএস কর্মীরা কোরিয়ায় নির্ধারিত সময় অবস্থান করে ফিরে এসে বাংলাদেশে
মোহাম্মদ হানিফ, সিউল থেকে: শুধু অজানাকে জানার আর অচেনাকে চেনা নয়, জীবিকা ও জীবনের প্রয়োজনে সোনালী স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাংলাদেশিরা ছড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে। দক্ষিণ কোরিয়া ব্যয়বহুল দেশ হিসেবে বিশ্বে সপ্তম স্থান দখল করে আছে। এ দেশটিতে ১৫ হাজারেরও বেশি বংলাদেশিদের বসবাস। অ্যামপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) যারা দেশে থেকে কোরিয়াতে
বাংলাদেশ দূতাবাস সিউল আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে ১৩ জন বাংলাদেশী ইপিএস কর্মী এবং ৫ জন কোরিয়ান নিয়োগকর্তাকে সম্মাননা প্রদান করেন। ২৩ ডিসেম্বর এই সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে এইচ. আর. ডি. কোরিয়া, কমওয়েল-এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন দূতাবাসের লেবার অ্যাটাশে, বাংলাদেশী ইপিএস কর্মী এবং প্রবাসী বাংলাদেশীরা উপস্থিত
নির্দিষ্ট সময় শেষে ইপিএস কর্মীরা দেশে ফিরে যেন চাকরি কিংবা ব্যবসা বাণিজ্য করতে পারে সে লক্ষ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এইচ আর ডি কোরিয়া। উদ্যোগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সিউল বিজনেস এজেন্সী ইপিএস কর্মীদেরকে ট্রেডিং এবং ব্যবসা বিষয়ক কোর্স করাবে। ট্রেডিং কোর্সে এক্সপোর্ট ইম্পোর্টসহ নানা বিষয় হাতে কলমে শেখানো হবে। নিজ
মোহাম্মদ আল আজিম, সিউল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ইপিএস কর্মীদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিউলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের হলরুমে ইপিএসে আগত দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশীদের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান নিয়ে মতবিনিময় করেন সিউলস্থ বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রধান
দক্ষিণ কোরিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ইপিএস কর্মীদের পুরস্কৃত করবে। আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষ্যে চারটি ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে দূতাবাস। আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় চারটি ক্যাটাগরিতে মোট ২০ জনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হবে। চারটি ক্যাটাগরি হলো সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণকারী, একই কর্মস্থলে সর্বোচ্চ সময় অবস্থানকারী, কোরিয়ান সরকার কর্তৃক পুরস্কারপ্রাপ্ত