দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুন জে ইনের দল। দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের একমাত্র দেশ যেখানে করোনাভাইরাসের মহামারির মধ্যেই পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। মহামারি মোকাবিলায় সাফল্যের কারণে দেশটি আন্তর্জাতিকভাবে বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। এই সাফল্যই দেশের ভেতরে প্রেসিডেন্ট মুনের জন্যে এনে দিয়েছে বড় রাজনৈতিক বিজয়। সামাজিক দূরত্ব বজায়
মাশরাফিদের রীতিমত ভয় পাইয়ে দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে যে দলটি শুরুতে রান তুলতে হিমশিম খাচ্ছিল, সেই দলই শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করে দারুণ রোমাঞ্চ উপহার দিল। তবে শেষ পর্যন্ত পেরে ওঠেনি সফরকারীরা। বরং ৪ রানের জয় নিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ ঘরে তুলেছে টাইগাররা। সিলেট
ভারত সফরের শুরুটা জয় দিয়েই করল বাংলাদেশের মেয়েরা। চারদলীয় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারত ‘এ’ দলের বিপক্ষে ৫ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে নারী ক্রিকেট দল। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিহারের পাটনায় প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ৯৬ রান সংগ্রহ করে ভারতীয় দল। জবাবে ৫ উইকেট
যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে বরিস জনসনের দল কনজারভেটিভ পার্টি। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) এমন তথ্যই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। এবারের নির্বাচনে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কনজারভেটিভ পার্টি এবং জেরেমি করবিনের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টি। নির্বাচনে দুই দলের হয়ে যারা লড়ছেন, তাদের মধ্যে অন্তত ১০ জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত।
ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি। ইতোমধ্যেই ৬৫০টি আসনের মধ্যে ৬০০ আসনের ফলাফল হাতে এসেছে। এর মধ্যে কনজারভেটিভ দল পেয়েছে ৩৩০টি আসন এবং লেবার পার্টি পেয়েছে ১৯৬ আসন। নির্বাচনে জয়ী হতে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ছিল ৩২৬ টি আসন। ইতোমধ্যেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পার করে ফেলেছে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ক্ষমতাসীন
সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ক্রিকেট লড়াই মানেই বাড়তি উত্তেজনা। সেটা যেমন বাংলাদেশের দর্শক-সমর্থকদের মধ্যে, তেমনি ভারতেরও। অনেকে বিষয়টিকে ভারত-পাকিস্তানের লড়াইয়ের জায়গা দখল করছে বলেও আখ্যা দিচ্ছেন। অবশ্য ভারতের বিপক্ষে বার বার আশা জাগিয়ে শেষ মুহূর্তে গিয়ে হার মানে বাংলাদেশ। জিততে জিততেও হেরে যাওয়া- এটাই যেন অলিখিত নিয়তি। অবশ্য সেই
করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে প্রায় দশ বছর পর কোনো ওয়ানডে ম্যাচ মাঠে গড়ালো। আর এমন প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করেই রাখলো পাকিস্তান। সোমবার রাতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রানে হারিয়েছে সরফরাজ আহমেদের দল। এই জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল পাকিস্তান। বৃষ্টির কারণে এই করাচিতেই সিরিজের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচটি
বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যানরা সব হতাশ করে বিদায় নিয়েছিলেন। সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহর মতো ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা যখন দারুণ হতাশার জন্ম দিল বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের হৃদয়ে, তখন সেটাকে নিমিষে দূর করে দিলেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। বয়স মাত্র ২০ ছুঁই ছুঁই। মোসাদ্দেক হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে এই বয়সে দলকে নিশ্চিত হার থেকে রক্ষা করলেন এই
এতোটা কে ভেবেছিলেন? ইংল্যান্ডের পার ভক্ত-সমর্থকরাও কি একবারের জন্যও ভাবেনি ম্যাচটা চলে গেল অস্ট্রেলিয়ার হাতে। ৩৫৯ রানের লক্ষ্যে ২৮৬ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ফেললে, জয়ের আশা না করাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার হাতে যদি থাকে একজন বেন স্টোকস, তাহলে আপনি জয়ের আশা ছাড়তে পারবেন না কোনো মূহুর্তেই। মাস দেড়েক আগে ওয়ানডে