সিলেটের বাসিন্দা মুহী মিকদাদ। গত ৪ মার্চ একটি বেসরকারি এয়ারলাইন্সে ঢাকা থেকে সিলেট যান। ফ্লাইটের অভিজ্ঞতা নিয়ে ফেসবুকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন তিনি। ভিডিওতে দেখা যায়, ফ্লাইটের বেশিরভাগ যাত্রী মশা তাড়াতে হাত নাড়াচ্ছেন। কিন্তু কাজ হচ্ছে না। কেবিন ক্রুরা অ্যারোসল স্প্রে, ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়ে মশা তাড়ানোর চেষ্টা করছেন। তাতেও কাজ
থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্কক থেকে চীনের সাংহাইগামী একটি বিমানের এক নারী যাত্রীর কাশি দেয়াকে কেন্দ্র করে লঙ্কাকাণ্ড ঘটিয়েছেন থাই এয়ারওয়েজের কর্মীরা। সাংহাইয়ে বিমানবন্দরে নামার পর করোনাভাইরাস পরীক্ষার আগে বিমানের ভেতর ওই নারী যাত্রী কাশি দিতে শুরু করলে তার মুখ চেপে ধরে কাশি থামাতে বাধ্য করেন বিমানের কর্মীরা। থাই এয়ারওয়েজ কর্তৃপক্ষ এ ঘটনার
‘আমরা আটকে পড়েছি। জ্বালানি তেলও ফুরিয়েছে’, এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৭৭-৩০০ বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন রুস্তম পালিয়া নিউইয়র্কের এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলে এই বার্তাটি পাঠিয়েছিলেন জরুরি ভিত্তিতে। বিমানটিতে মোট যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৩৭০ জন। গত ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনা এটি। খারাপ আবহাওয়ার জন্য বিমানটি নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারেনি। বিশ্বের
আর একটু হলেই মুখোমুখি ধাক্কা লেগে মাঝ আকাশে টুকরো টুকরো হয়ে যেত যাত্রী বোঝাই দুটি বিমান। শেষ পর্যন্ত এয়ার ট্র্যাফিক কণ্ট্রোলের তত্পরতায় দুর্ঘটনা এড়ানো যায়। অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পায় ভারতের দুটি বিমানের ৩৩০ যাত্রী। গত মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর আকাশে এই ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে। দুই বিমানই ছিল ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের।
মাটিতে ফেলে এক বৃদ্ধের গলা টিপে ধরেছে এক যুবক। তাকে সাহায্য করছে অন্য একজন। দেখে মনে হতে পারে রাস্তায় কোনো গুণ্ডাগিরি চলছে। কিন্তু এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। গতকাল মঙ্গলবার ওই ঘটনার ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। জানা গেছে, রাজীব খাটিয়াল নামে ওই বৃদ্ধ ইন্ডিগোর একটি বিমানের যাত্রী।
গত বছর বাজারে আসা গ্যালাক্সি নোট ৭ নিয়ে বেশ বিপাকেই পড়েছিল স্যামসাং। আর্থিক ক্ষতি তো হয়েছে, সেইসাথে অনেকেরই আস্থা হারিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ত্রুটিপূর্ণ ব্যাটারির কারণে একের পর এক বিস্ফোরণে বিশ্বব্যাপী প্রায় সব এয়ারলাইন্সের বিমানেও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল গ্যালাক্সি নোট ৭। তবে গ্যালাক্সি নোট লাইনআপের উপর থেকে হারিয়ে যাওয়া আস্থা ফিরিয়ে আনতে
ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের বিমানটি রোম থেকে শিকাগো যাচ্ছিল। যখন মধ্য আটলান্টিকেও উপর দিয়ে যাচ্ছিলো, তখনই এক বিমানযাত্রী বাদাম খাবেন বলে জেদ ধরলেন। তার কথামত তাকে বাদাম পরিবেষণ করা হলেও তার সাধ মেটেনি। আরো বাদাম চাই তার। প্রত্যাশামত বাদাম না পেয়ে বিমানের মধ্যেই গন্ডগোল লাগিয়ে দিলেন। তাকে বুঝিয়েও ব্যর্থ হন এয়ারহোস্টেসরা। শেষ
এয়ার ইন্ডিয়া বিমানে খাবারে মিলল জ্যান্ত টিকটিকি। দিল্লি-লন্ডন ফ্লাইটে এক যাত্রী তাকে পরিবেশন করা খাবারে জ্যান্ত টিকটিকি দেখতে পেয়ে ভয়ে চিৎকার করে উঠেন। ভারতীয় গণমাধ্যম এই খবর প্রকাশ করেছে। এয়ার ইন্ডিয়া অবশ্য এই খবর অস্বীকার করে বলছে, তাদের কাছে এমন কোনো অভিযোগ আসেনি। কিন্তু ব্যাপকভাবে প্রচারিত এক ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সেলোফোনে