আগের দুই টেস্টে হার। সিরিজ বাঁচানোর আর সুযোগ ছিল না পাকিস্তানের। জোহানেসবার্গে সরফরাজ আহমেদের দল নেমেছিল মূলতঃ হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে। তবে তাদের ব্যর্থতার ষোলকলা পূরণ করিয়েই ছেড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টেস্টটি ১০৭ রানে হেরে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে পাকিস্তান। এই টেস্টে প্রথম ইনিংসটাই পিছিয়ে দেয় পাকিস্তানকে।
আরব আমিরাতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচেও অ্যারোন ফিঞ্চের দলকে রীতিমত উড়িয়ে দিয়েছে সরফরাজ আহমেদরা। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অসিদের ৩৩ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। ফলে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হতে হলো অস্ট্রেলিয়াকে। পাকিস্তানের করা ১৫০ রানের জবাব দিতে নেমে মাত্র ১১৭ রানেই অলআউট অস্ট্রেলিয়া। অ্যারোন
নারী এশিয়া কাপ, আয়ারল্যান্ডের মাটিতে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও বিশ্ব টি-টোয়েন্টির বাছাইপর্ব জিতে বছরের স্বপ্নীল শুরু করেছিলেন সালমা খাতুন-রুমানা আহমেদরা। কিন্তু বছরের শেষ দিকে এসে বিশ্ব টি-টোয়েন্টির আগ দিয়ে যেন হুট করেই ছন্দপতন। ঘরের মাটিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারল না নারী দল। চার ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটি বাতিল হয়ে
রোববার বুলাওয়েতে ১৩১ রানের বড় জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে জিম্বাবুয়েকে ৫-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করেছে পাকিস্তান। আর তাতে হয়ে গেছে বিশ্বরেকর্ড। কি সে রেকর্ড? পাঁচ ম্যাচের সিরিজে প্রতিপক্ষকে সবচেয়ে বেশি হোয়াইটওয়াশ করার কীর্তি এখন শুধু পাকিস্তানের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই সিরিজ জয় ছিল পাঁচ ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তানের সপ্তম হোয়াইটওয়াশের রেকর্ড। এই রেকর্ডে
২৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ার পর ক্রিজে এসেছিলেন, বলতে গেলে একাই দলকে টেনে নেয়ার চেষ্টা করেছেন থিউনিস ডি ব্রুইন। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানের লড়াইটা শেষপর্যন্ত পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া কোনো কাজে আসেনি। আসবে কিভাবে? জয়ের লক্ষ্যটা যে ছিল পাহাড়সম, ৪৯০ রানের। কলম্বোতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টটি ১৯৯ রানে হেরে
ফলটা মোটামুটি অনুমিতই ছিল। টানা চার ওয়ানডে জয়ের পর পাকিস্তান পঞ্চম ও শেষ ওয়ানডেটাও শুরু করেছিল দাপটের সঙ্গেই। প্রথমে ব্যাট করে তারা ৪ উইকেটে ৩৬৪ রান তুলে ফেলার পর আসলে জিম্বাবুয়ের জন্য জয়ের চিন্তা করাটা কঠিন ছিল। স্বাগতিকরা সেই কঠিন পথে হাঁটেইনি। বরং মান বাঁচানোর চেষ্টা করেছে, চেষ্টা করেছে পরাজয়ের
২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচে ১৬৬ রানের বড় ব্যবধানে হেরে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানের বোলিং জাদুতে স্বাগতিকদের দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১২৯ রানে অলআউট করেও কোন লাভ হয়নি। ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং ব্যর্থতা ধারাবাহিক থেকে ৩৩৫ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ১৬৮ রানে। এখানেও বলা যায় উন্নতি হয়েছে
অস্ট্রেলিয়ার পুঁজিটা খুব কম ছিল, মাত্র ২০৫ রানের। ক’দিন আগে যে ইংল্যান্ড তাদেরই বিপক্ষে রেকর্ড ৪৮১ রান করেছে, সেই দলটির জন্য এই লক্ষ্য তো মামুলিই। তবে ২০৬ রানের মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়েও হারতে বসেছিল ইংল্যান্ড। জস বাটলার সেটা হতে দেননি। তার বীরোচিত ব্যাটিংয়ে ম্যানচেস্টারে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ ওয়ানডেতে
হোয়াইটওয়াশ হওয়ার চাপে বাংলাদেশ। আজ দেরাদুনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে হারলে বড় লজ্জায়ই পড়বে টাইগাররা। এই লজ্জা এড়িয়ে জিততে হলে ১৪৬ রান করতে হবে সাকিব আল হাসানের দলকে। নির্ধারিত ২০ ওভারে আফগানিস্তান তুলেছে ৬ উইকেটে ১৪৫ রান। টসে জিতে শুরুতে ব্যাটিং করে আফগানিস্তান। বাংলাদেশের বোলাররা মোটামুটি খারাপ
প্রথম দুই ম্যাচে বড় জয় দিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করা পাকিস্তানের সামনে সুযোগ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশের। আর সেই সুযোগটা বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে দলটি। শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেটে জিতেছে সরফরাজ আহমেদের দল। করাচি ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে আগের দুই ম্যাচে পড়ে ব্যাট করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ মঙ্গলবার টস জিতে ব্যাট করতে নামে। তবে