Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

পেটের মেদ কমাতে দশ খাবার

সিউল, ১৭ জুন ২০১৪:
 
শরীরের মেদ বৃদ্ধিজনিত সমস্যাটি অনেকের জন্যই অস্বস্তিকর। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অনেককেই এ সমস্যায় পড়তে দেখা যায়। বিভিন্ন কারণে এ সমস্যাটি দেখা দিতে পারে। তবে অনেকেই এ সমস্যা নিয়ে খুবই চিন্তিত।  কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত খেলে অল্পদিনের মধ্যেই শরীরের মেদ কমানো সম্ভব।

 কাজুবাদাম

chardike-ad

দীর্ঘক্ষণ পেট ভর রাখার জন্য ত্বক মসৃনকারী ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ কাজুবাদাম এক মুঠোই যথেষ্ঠ। কাজুবাদামে যে ক্যালটির আছে তা মেদ তৈরিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।


তরমুজ

download (11)তরমুজে রয়েছে ৮২ শতাংশ পানি। শরীরের বাড়তি সোডিয়াম সরিয়ে একটি লম্বা সময়ের জন্য ক্ষুধাহীন থাকতে সহায়তা করে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু এ ফলের প্রতি এক কাপে রয়েছে ১০০ ক্যালোরি। পছন্দের তারকাদের মতো সুন্দর শরীর গড়তে নাস্তায় তরমুজ রাখুন।

মটরশুটি 
নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ সময় ক্ষুধাহীন থাকার জন্য মটরশুটি বেশ কার্যকরী।

সবুজ শাক সবজি
বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ সবুজ শাক-সবজি চর্বি কমায়। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও সহায়ক শাক-সবজি।একটি স্লিম শরীরের অধিকারী হতে চাইলে সবুজ শাক-সবজি দিয়ে প্লেট ভর্তি রাখতে হবে। ভাতের চেয়ে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি হলেও সমস্যা নেই।

শশা
শশার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। এ কারণে শশা খুবই ঠাণ্ডাজাতীয় খাদ্যশস্য। শশা একটি অত্যন্ত কম ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য। একটি শশাতে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি থাকে। শরীরের মেদ কমাতে খুবই কার্যকরী শশা।

আভাকাডো(নাশপাতি)
বিভিন্ন অত্যাবশ্যক পুষ্টিতে ভরপুর আভাকোডা (নাশপাতি জাতীয় ফল বিশেষ)। আঁশওয়ালা এ ফল খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না, সঙ্গে পেটের চর্বি দ্রুত কমিয়ে ফেলে।

যব বা জই 
আকষর্ণীয় শরীরের অধিকারী হতে চাইলে নাস্তার প্লেটে ওট ( যব বা জই) রাখুন। ওজন কমাতে ওট খুবই কার্যকরী। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফল শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়।

পানি
মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।

 

আপেল
আঁশযুক্ত মিষ্টি ফল আপেল পেট ভরপূর্ণ রাখে। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ না করে পরিমিত আপেল খান।

 

পিপারমেন্ট
পিপারমেন্টে খেলে হজম শক্তি বাড়ে, মেজাজও ফুরফুর থাকে। মেদযুক্ত পেট কমাতে খুবই দরকারি পিপারমেন্ট। চায়ের সঙ্গে পিপারমেন্ট মিশিয়ে খাওয়া উত্তম পন্থা। শুধু মেদ কমানোই নয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সহায়ক পিপারমেন্ট।