২০১৫ সালে আইসিসি প্রকাশিত প্রথম র্যাংকিংয়ে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি ওয়ানডে অলরাউন্ডার তালিকাতেও শীর্ষস্থান ছিল সাকিবের। তবে ১০ দিনের মাথায় বাংলাদেশের সেরা ক্রিকেটারকে ছাড়িয়ে গেলেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস।
শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ডের ৩য় ওয়ানডের পর ৪০৭ পয়েন্ট নিয়ে ম্যাথিউস ওয়ানডে অলরাউন্ডারের শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার করেছেন। বৃষ্টিতে পণ্ড এই ম্যাচে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কা অধিনায়ক।
২ধাপ পিছিয়ে সাকিব নেমে গেছেন ৩ এ। সাকিবের পয়েন্ট ৪০৩। ৪ থেকে ২ এ উঠে এসেছেন শ্রীলঙ্কারই তিলকরত্নে দিলশান। দিলশানের পয়েন্ট ৪০৪।
এর আগে ২০১৪ সালের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের সাথে সিরিজের পর টেস্ট ও বছরের শেষ দিকে টি-টোয়েন্টিতে অলরাউন্ডারের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করেন তিনি।
আইসিসি প্রকাশিত সর্বশেষ টেস্ট র্যাংকিংয়ে টেস্ট খেলোয়াড়দের মধ্যে অলরাউন্ডারের তালিকায় ৩৯৮ রেটিং নিয়ে সবার উপরে আছেন সাকিব। এখানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফিলিন্ডারের সাথে সাকিবের রেটিংয়ের পার্থক্য ৫৭।
আর টি-টোয়েন্টিতে ৩৭৮ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম স্থানে সাকিব। ৩৬৪ পয়েন্ট নিয়ে ২য় স্থানে মোহাম্মদ হাফিজ ও ৩২৭ পয়েন্ট নিয়ে ২য় শহীদ আফ্রিদি।