Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

যুক্তরাষ্ট্রের পর চীনের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া

xi-jinpingমার্কিন মহড়ার জবাবে দক্ষিণ চীন সাগরে বিশাল একটি সামরিক মহড়া চালিয়েছে চীন। একে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া বলে উল্লেখ করেছে চীন সরকার। দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আরো শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করতে এ মহড়া সহায়ক বলে উল্লেখ করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং।

আঞ্চলিক প্রভাব বিস্তার ও অতিরিক্ত শুল্কারোপ সহ বিভিন্ন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরোধের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হলো মহড়াটি। চীন সম্প্রতি যে মহড়াটি চালিয়েছে তাতে অংশ নিয়েছে ১০ সহস্রাধিক নৌ অফিসার, ৭৬টি যুদ্ধবিমান এবং ৪৮টি জাহাজ ও সাবমেরিন।

chardike-ad

সাগরের বিতর্কিত অঞ্চলটিতে প্রথমবারের মতো এমন প্রকাশ্য মহড়ার মাধ্যমে বিশ্বের কাছে নিজেদের শক্তিমত্তা প্রর্দশন করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। গতকাল বৃহস্পতিবার নৌ-বাহিনীর এ মহড়ায় উপস্থিত ছিলেন খোদ প্রেসিডেন্ট।

বর্তমান পরিস্থিতিতে এ মহড়ার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং বলেন, শক্তিশালী জাতি ও সেনাবাহিনী গড়ে তুলতে সহায়ক এ ধরনের মহড়া। বিশ্বে চীনের অবস্থান জোরদারে দেশটির সশস্ত্র বাহিনীকে আরও শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করার ওপরেও জোর দেন তিনি।

দেশটির উন্নততম অস্ত্র-প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অভিজাত সশস্ত্র বাহিনী ‘পিপল’স লিবারেশন আর্মি’ এ মহড়ায় অংশ নেয়। প্রথমবারের মতো প্রদর্শিত হয় চীনের উড়োজাহাজবাহী রণতরী বহর।

বিতর্কিত এই অঞ্চলে চীনের মহড়ার আগে একঝাঁক মার্কিন এফ-১৮ যুদ্ধবিমান টহল দিয়েছে। বিমান বাহক ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্ট এখন রয়েছে বিতর্কিত দক্ষিণ চীন সাগরেই। যদিও আমেরিকার দাবি, এটা রুটিন প্রশিক্ষণ। এরপরই চীন এ মহড়ার প্রস্তুতি নেয়।

সৌজন্যে- অর্থসূচক