Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

(ব্রেকিং নিউজ) ইপিএস পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন ১০জুন

ডেস্ক রিপোর্টঃ যারা ইপিএস পরীক্ষার মাধ্যমে কোরিয়া আসতে চান আগামী ১০জুন অনলাইনে প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ১২জুন লটারীতে নির্বাচিতদের নাম ঘোষনা করা হবে।

chardike-ad

কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষা EPS-TOPIK CBT এর বিজ্ঞপ্তি

কোরিয়া প্রজাতন্ত্র এর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্ম সংস্থান মন্ত্রণালয় এর মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী নিম্ন বর্ণিত তফসিল অনুসারে CBT পদ্ধতি তে কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষা (EPS-TOPIK) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ইপিএস’র মাধ্যমে শ্রমিক হিসেবে কোরিয়ায় যারা যেতে চায় তাদের অবশ্যই কোরিয়া শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োজিত সরকারি প্রতিষ্ঠান এইচ.আর.ডি. কোরিয়া কর্তৃক বাস্তবায়িত এ পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। এ পরীক্ষায় পাশকৃত ব্যাক্তিরাই শুধু ইপিএস এর অধীনে চাকুরির আবেদনপত্র জমা দিতে পারবে।

১. পরীক্ষার তফসিল                                                                                                       

তারিখঃ সাল.মাস.দিন

※ পরীক্ষার তফসিল ইপিএস ব্যবস্থাপনা পরিস্থিতি অনুযায়ী হোমপেইজ নোটিশের মাধ্যমে পরিবর্তন যোগ্য

○ সকালের পরীক্ষা (৩০জন)

– পরীক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণঃ ০৮:৩-০৯:, পরীক্ষাঃ ০৯:০-১:

○ বিকালে পরীক্ষার্থীদের (৩০জন)

– পরীক্ষার্থী প্রশিক্ষণঃ ১০:০-১:, পরীক্ষাঃ :০-১:

※পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই প্রশিক্ষণের সময় শুরু হওয়ার আগেই পরীক্ষা কক্ষে প্রবেশ করতে হবে।

২. পরীক্ষার্থীর সংখ্যাঃ ১৮০০ জন(পরীক্ষার তফসিল ও সর্বশেষ সময়সীমা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পন্নকারী প্রার্থীর সংখ্যার উপর ভিত্তি করে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা পরিবর্তন হতে পারে)

. ইন্ডাস্ট্রি টাইপ: ম্যানুফেকচারিং

                পরীক্ষার্থী পরবর্তীতে চাকুরির আবেদনের সময় শুধু ম্যানুফেকচারিং সেক্টরের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

. উত্তীর্ণ প্রার্থীর (সম্ভাব্য)সংখ্যা: পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে

-পূর্ণমান ২০০’র মধ্যে ৮০নম্বর বেশি প্রাপ্তদের ভিতর থেকে সর্বোচ্চ নম্বর ক্রমানুযায়ী(মেধা তালিকার ভিত্তিতে) পূর্ব নির্ধারিত সংখ্যক পরীক্ষার্থীকে উত্তীর্ণ করানো হবে।

. পরীক্ষা কেন্দ্র পরীক্ষার্থী ভিত্তিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

পরীক্ষা কেন্দ্রঃ ইপিএস-টপিক সিবিটি সেন্টার

ঠিকানাঃ M ফ্লোর, প্রবাসী কল্যাণ ভবন, ৭১-৭২ ইস্কাটন গার্ডেন, ঢাকা-১০০০ (বোয়েসেল যে বিল্ডিংয়ে অবস্থিত সেখানে বামদিকের লিফ্টে M ফ্লোর, ৬ ও ৭ তলার মাঝে)

 পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা ও প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কিত গাইড লাইনঃ বোয়েসেল (www.boesl.org.bd) হোমপেইজ এর মাধ্যমে।

. পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা

○ বয়স ১৮ থেকে ৩৯ বছরের মধ্যে হতে হবে; (বয়স হিসেব হয় রেজিস্ট্রেশন ফর্ম জমা গ্রহনণর প্রথম তারিখ ও শেষ তারিখ এর উপর ভিত্তি করে)

○ যার কোন দিন রাষ্ট্রীয় নির্দেশে কারা অন্তরীণ বা কঠিন শাস্তি হয়নি;

○ যাকে কোন দিন সরকারি এজেন্সি কর্তৃক দক্ষিণ কোরিয়ার পোর্ট থেকে ফেরত পাঠানো হয়নি, বা সে দেশ বের করে দেয়া হয়নি এবং

○ যার উপর বিদেশ যাত্রায় কোন নিষেধাজ্ঞা নেই বা যেতে কোন সমস্যা নেই।

.পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন

○ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা সম্পন্ন বাংলাদেশী নাগরিক এবং ২০১২সালের থার্ড কোয়ার্টার সিবিটি পরীক্ষার তফসিল অনুযায়ী বোয়সেলের ওয়েব সাইট   (www.boesl.org.bd)এর মাধ্যমে অসীম সংখ্যক (আনলিমিটেড) প্রার্থী হতে প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশন নেয়ার পর সেখান থেকে কম্পিউটারাইজড লটারির মাধ্যমে ১৮০০ জনকে চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্বাচন করা হবে, এবং এরাই শুধু পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। উল্লেখ্য ২০১২সালের মার্চে প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশনকৃত অথচ লটারিতে বিজয়ী হতে পারেনি এমন ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করেই লটারি করা হবে, সুতরাং এদের পুনঃ প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই।

প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমাঃ 2012.06.10  10:00  ~  17:00

 

রেজিস্ট্রেশনস্থানপদ্ধতিঃ পরীক্ষায় অংশ গ্রহণেচ্ছু ব্যক্তি প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমার মধ্যে বোয়েসেলের ওয়েব সাইটে প্রাকাশিত প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশন পেইজে গিয়ে প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার পর লটারির ফলাফল দেখে চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন করবে।

প্রাইমারি রেজিস্ট্রেশনে প্রয়োজনীয় আইটেমঃ পাসপোর্ট অনুযায়ী নাম, জন্ম তারিখ, পাসপোর্ট নম্বর, ফোন নম্বর, পে-অর্ডার স্লিপ নাম্বার, ব্যাঙ্ক ব্রাঞ্চের নাম, পাসপোর্টের স্ক্যান কপি (ছবি ও ঠিকানাযুক্ত পৃষ্ঠা), পে-অর্ডার স্লিপ(বোয়েসেল কপি)এর স্ক্যান কপি।

রেজিস্ট্রেশনের ক্রমপ্রক্রিয়া

                                                                                                                                    

পরীক্ষার্থী নির্বাচনের লক্ষ্যে লটারি অনুষ্ঠান ফলাফল ঘোষণাঃ 2012.06.12 বেলা 11:00টার পর

লটারি প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার লক্ষ্যে এইচ আর ডি কোরিয়া কর্তৃক সরবরাহকৃত কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে লটারি পরিচালনা করা হবে এবং তালিকা সাথে সাথে নোটিশ বোর্ডে ও ওয়েব সাইটে ঘোষণা করা হবে।

রেজিস্ট্রেশন ফর্ম বিতরণ, পূরণ, জমা গ্রহণ প্রবেশ পত্র বিতরণের তারিখঃ পরীক্ষার তফসিল দেখুন

– রেজিস্ট্রেশনে প্রয়োজনীয় আইটেমঃ পরীক্ষার ফি প্রদানকৃত পে অর্ডারের মূল কপি, মেশিন রীডেবল পাসপোর্ট মূল কপি (প্রদর্শনের                                                                                   জন্য) ও এর কালার  ফটো কপি, ২কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙ্গীন ছবি (বিগত ৬মাসের মধ্যে সম্মুখ থেকে তোলা ছবি)

পরীক্ষার ফি (রেজিস্ট্রেশন ফি): ২,১০০টাকা (২৪ ডলারের সমপরিমাণ বাংলাদেশী মুদ্রা)

-পরীক্ষার ফি জমার পদ্ধতিঃ ঢাকা মহানগরে অবস্থিত Sonali Bank Limited এর যে কোন শাখা হতে বোয়েসেল, ঢাকা নামে                                                                       পে-অর্ডার করে  চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের সময় পে-অর্ডারটি বোয়েসেলে জমা দিতে হবে।

-পে অর্ডার করার তারিখ ও সময়ঃ পরীক্ষার তফসিল ঘোষণার পর থেকে, ব্যাংক আওয়ারে নির্ধারিত ব্রাঞ্চে।

-রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর পরীক্ষার ফি ফেরত যোগ্য নয়।

রেজিস্ট্রেশনের সময় সতর্কতার বিষয়সমূহঃ  

-লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রার্থী পে অর্ডারের মূল কপি, এম.আর.পি মূল কপি ও কালার ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে স্বয়ং বোয়েসেলে এসে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। প্রক্সি রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না।

-রেজিস্ট্রেশন ফর্মে পাসপোর্ট অনুযায়ী ইংরেজি বড় অক্ষরে নাম, জন্ম তারিখ, পাসপোর্ট নাম্বার সুস্পষ্ট অক্ষরে লিখতে হবে।

-পাসপোর্টে উল্লিখিত তথ্য ও রেজিস্ট্রেশন ফর্মে উল্লিখিত তথ্যের মধ্যে গরমিল থাকলে রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে এবং রেজিস্ট্রেশন ফি                         ফেরত দেয়া হবে না।

-পাসপোর্ট সাইজের ছবি হতে হবে গত ৬মাসের মধ্যে তোলা, এবং পাসপোর্ট হতে হবে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট।

-লটারিতে নির্বাচিত হবার পর নির্ধারিত তারিখে স্বয়ং বোয়েসেলে এসে রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ ও জমা দিয়ে সাথে সাথে প্রবেশ পত্র নিতে হবে। স্বয়ং বোয়েসেল এসে রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ ও জমা না দিলে সে প্রার্থীর পক্ষে অন্য কেউ কোন অবস্থাতেই রেজিস্ট্রেশন ফর্ম জমা দিতে পারবে না, এবং তার লটারির ফলাফল বাতিল হবে।

-প্রার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ডাটা কম্পিউটারে ইনপুট করবে বোয়েসেল। ব্যক্তিভিত্তিক পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণার পর সে তালিকায় প্রদর্শিত কোন তথ্য যদি দাখিলকৃত কাগজপত্রের সাথে গরমিল থাকে তবে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবে।

(রেজিস্ট্রেশন ফর্মে MRPএর ফটোকপি ও ছবি আঠাদিয়ে ভাল করে লাগিয়ে দিতে হবে। প্রবেশ পত্র দ্বিতীয় বার ইস্যু করা  হবে না)

৮. পরীক্ষার সারসংক্ষেপ

     ○ পরীক্ষার গঠন ও নম্বর বণ্টন

প্রশ্নের ধরন

প্রশ্নের সংখ্যা

মোট নাম্বার

সময়

মোট

৫০

২০০

৭০মিনিট

লিসেনিং

২৫

১০০

৩০মিনিট

রিডিং

২৫

১০০

৪০মিনিট

○ পরীক্ষায় ৭০% প্রশ্ন আসবে এইচআরডি কোরিয়া কর্তৃক প্রকাশিত প্রশ্ন ব্যাংক (প্রথম সংস্করণ, ২০১১) থেকে, এবং ৩০% আসবে প্রশ্ন ব্যাঙ্কের বাহির থেকে।

পরীক্ষার দিন যা সঙ্গে থাকতে হবেঃ

– প্রবেশ পত্র মূল কপি ও মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট মূল কপি।

※ পরীক্ষার দিন পাসপোর্ট না থাকলে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যাবে না। ভুঁয়া পাসপোর্ট ও পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন প্রতিরোধের লক্ষ্যে সকল পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার দিন ফিঙ্গার প্রিন্ট দিতে হবে।

. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীর নাম প্রাপ্ত নম্বর ঘোষণা

○ উত্তীর্ণ প্রার্থীর নাম ঘোষণা: মাসভিত্তিক পরীক্ষার তফসিল দেখুন

– ইপিএস হোমপেইজ www.eps.go.kr

– বোয়েসেল হোমপেইজ www.boesl.org.bd এবং বোয়েসেল এর নোটিশ বোর্ডে।

– ইপিএস টপিক হোমপেইজ epstopik.hrdkorea.or.kr এ।

○ পরীক্ষার্থী ভিত্তিক প্রাপ্ত নম্বর ঘোষণাঃ

ইপিএস হোমপেইজ (www.eps.go.kr)

○ মার্কশীটের কার্যকারিতার মেয়াদঃ ফলাফল ঘোষণার দিন থেকে ২বছর।

১০.অন্যান্য গাইডলাইন

  • মোবাইল ফোন, ক্যাসেট প্লেয়ার্‌, PDA, MP3, ডিজিটাল অভিধান, কাগজ, কলম বা পরীক্ষায় অসদুপায়ে ব্যবহৃত হতে পারে এমন দ্রব্য সাথে নিয়ে পরীক্ষা কক্ষে প্রবেশ করা যাবে না (পরীক্ষা চলাকালে কারো কাছে এ সব দ্রব্য পাওয়া গেলে অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার করা হবে)।
  • অসদুপায় অবলম্বন করতে গিয়ে ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করা হবে, এবং পরবর্তী ২বছরের জন্য ইপিএস-কেএলটিতে                       অংশগ্রহণের যোগ্যতা হারাবে।
  • বছরে মাত্র একবার রেজিস্ট্রেশন করা যাবে
  • রেজিস্ট্রেশনের ফর্মে উল্লেখ করা তথ্যের (বিশেষ করে- নাম, জন্ম তারিখ)সাথে পাসপোর্টের তথ্যের মিল না থাকলে পরীক্ষায় পাশ করলেও পরবর্তীতে কোরিয়ায় প্রবেশ করা যাবে না।
  • পরীক্ষার দিন ভুঁয়া পাসপোর্ট ব্যবহার, দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেয়া ও অসদুপায় অবলম্বন প্রতিরোধের লক্ষ্যে সকল পরীক্ষার্থীর ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়া হবে। ফিঙ্গার প্রিন্ট না দিতে চাইলে বা হস্তাঙ্গুলির রেখাসমূহের ছাপ না পাওয়া গেলে সে ব্যাক্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।
  • লটারির মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ পাওয়া সবাই রেজিস্ট্রেশন করবেন আশা করি। কেউ রেজিস্ট্রেশন না করলে বা রেজিস্ট্রেশনে ভূয়া ডকুমেন্ট জমা দিলে শাস্তি সরূপ ভবিষ্যতে সে ব্যাক্তি আর কোন দিন রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাবে না।এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক থেকে জমাকৃত পরীক্ষার ফিও ফেরত নিতে পারবে না

(রেজিস্ট্রেশনে বাধা দেয়ার উদ্দেশ্যে ভূয়া ডকুমেন্ট জমা দিলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থায় অভিযোগ করা হবে)

কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থী মেডিক্যাল টেস্ট ও জব অ্যাপ্লিকেশন করে কার্যকর জব রোস্টারে রেজিস্ট্রিকৃত হওয়ার পর কম্পিউটারের মাধ্যমে রেন্ডম পদ্ধতিতে নিয়োগদাতাকে শ্রমিক প্রস্তাব করা হয়। প্রস্তাবকৃতদের মধ্য থেকে মালিক যাকে পছন্দ করবে সে যদি মালিকের চুক্তি প্রস্তাবে  রাজি হয় তাহলেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তাই ইপিএস টপিক’এ উত্তীর্ণ সবার কোরিয়ায় চাকুরি হবে এমন কোন নিশ্চয়তা নাই। এছাড়াও জানিয়ে দেয়া হচ্ছে যে, মেডিক্যাল টেস্টে আনফিট হলে বা কোরিয়ায় একদিনের জন্যও অবৈধ ভাবে বসবাস করার অভিজ্ঞতা থাকলে সে ব্যক্তি চাকুরি প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত হতে পারবে না।
বাংলাদেশ সরকার এর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর সাথে দক্ষি্ণ কোরিয়ার শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালর এর মধ্যকার সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী একমাত্র বোয়েসেল বৈধভাবে দক্ষি্ণ কোরিয়ায় শ্রমিক রফতানি করতে পারবে। ইপিএস-টপিক’এ উত্তীর্ণ হওয়ার পর যাদের জব রোস্টার কোরিয়ান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হবে তাদের মধ্য থেকেই কোরিয়ান শিল্প মালিকরা শ্রমিক নিয়োগ দিতে পারবে। অন্য কোন জনশক্তি রফতানিকারী এজেন্ট বা ভাষাশিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর ব্যত্যয় ঘটালে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

ব্যবস্থাপনায়ঃ শ্রম কর্ম সংস্থান মন্ত্রণালয়, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র

বাস্তবায়নেঃ এইচ.আর.ডিকোরিয়া, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র

কোরিয়ান ভাষা পারদর্শীতা পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থী মেডিক্যাল টেস্ট ও জব অ্যাপ্লিকেশন করে কার্যকর জব রোস্টারে রেজিস্ট্রিকৃত হওয়ার পর কম্পিউটারের মাধ্যমে রেন্ডম পদ্ধতিতে নিয়োগদাতাকে শ্রমিক     প্রস্তাব করা হয়। প্রস্তাবকৃতদের মধ্য থেকে মালিক যাকে পছন্দ করবে সে যদি মালিকের চুক্তি প্রস্তাবে  রাজি হয় তাহলেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তাই কোরিয়ান ভাষা পারদর্শীতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণকারী সবার কোরিয়ায় চাকরি হবে এমন কোন নিশ্চয়তা নাই।

এছাড়াও জানিয়ে দেয়া হচ্ছে যে, মেডিক্যাল টেস্টে আনফিট হলে বা কোরিয়ায় একদিনের জন্যও অবৈধ ভাবে বসবাস করার অভিজ্ঞতা থাকলে সে ব্যাক্তি চাকরি প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত হতে পারবে না।

সহযোগীতায়ঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর প্রবাসী কল্যাণ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বোয়েসেল