Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

যেভাবে জানা যাবে এইচএসসির ফল

hsc-resultচলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আজ বুধবার (১৭ জুলাই) সারাদেশে একযোগে প্রকাশ করা হবে। দুপুর ১টায় শিক্ষার্থীরা আনুষ্ঠানিকভাবে নিজ কলেজ ও মাদরাসা থেকে ফল জানতে পারবে। তবে তার আগে সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। পরে সংবাদ সম্মেলন করে পরীক্ষার ফল ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণার পর দুপুর সাড়ে ১২টায় সংবাদ সম্মেলনে ফলফলের বিস্তারিত প্রকাশ করবেন শিক্ষামন্ত্রী। এরপর থেকে পরীক্ষার ফলাফল একযোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনলাইন ও মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে জানা যাবে।

chardike-ad

যেভাবে জানা যাবে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল: ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd) এবং (www.educationboard.gov.bd) এর রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

এছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ই-মেইলে কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্টশিটের সফট কপি পাওয়া যাবে। বোর্ড থেকে ফলের হার্ডকপি সরবরাহ করা হবে না।

পরীক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (http://www.educationboard.gov.bd) থেকে ফল জানতে পারবেন।

মোবাইলে ফল: মোবাইল থেকে এসএসএম করে পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এইচএসসির ফল জানাতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৯ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।

আলিমের ফল জানতে Alim লিখে স্পেস দিয়ে Mad স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৯ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল পাওয়া যাবে।

এছাড়া এইচএসসি ভোকেশনালের ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৯ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।

গত ১ এপ্রিল থেকে এএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় মে’র মাঝামাঝি সময়ে। এবছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৩০৯ জন। এরমধ্যে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫০ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৭৮ হাজার ৪৫১ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২৪ হাজার ২৬৫ জন। মোট কেন্দ্র সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫৮০টি।