মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগ ও ব্যবস্থাপনায় স্বাধীন কমিটির প্রতিবেদন শিগগিরই মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন হবে। সাতটি প্রধান নীতির ওপর ভিওি করে এ রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সাতটি বিষয় হলো- জাতীয় নীতি, নিয়োগ নীতি, কর্মসংস্থান নীতি, প্রত্যাবর্তন নীতি, অনথিভুক্ত শ্রমিকদের নিয়মিতকরণ, স্থায়ী ও উদ্বাস্তু এবং ন্যায়বিচারের অ্যাক্সেস। এ
মালয়েশিয়ায় বৈধ হওয়ার আশায় প্রহর গুনছেন দেশটিতে কর্মরত প্রতারিত অবৈধ বিদেশি কর্মীরা। গত আড়াই বছর ধরে চলতে থাকা সে দেশের সরকারের লিগ্যালাইজেশনের সুযোগের পরও বাংলাদেশ, মায়ানমার, ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনসহ যে সকল দেশের বিদেশি কর্মী বৈধতার নামে প্রতারিত হয়েছেন সে সকল কর্মীদের বৈধতা দিতে সবকটি দেশের দূতাবাস থেকে মালয়েশিয়া সরকারকে
মালয়েশিয়ার কর্মরত বিদেশি কর্মীদের মূল বেতন থেকে ২০ শতাংশ কেটে রাখার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে ব্যবসায়ী মালিকদের। ১৫ ডিসেম্বর এ প্রস্তাবটি দিয়েছেন দেশটির মানবসম্প্রদ মন্ত্রী এম. কুলাসেগারান। তিনি বলেন, এটি বাস্তবায়ন হলে মালিক ও শ্রমিক উভয়পক্ষের জন্যই লাভজনক হবে। বিদেশি কর্মীর ভিসার মেয়াদ শেষে নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার সময় সঞ্চিত বেতনের
মালয়েশিয়া বিদেশি কর্মী নিয়োগ পিছিয়ে গেল। নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে অনীহা প্রকাশ করেছে মালয়েশিয়া। ফলে বাংলাদেশ, নেপালসহ অনান্য দেশ থেকে নতুন করে কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া এক ধাপ পিছিয়ে গেল। তবে অবৈধ কর্মীদের সমস্যা মোকাবেলার গুরুত্ব দিচ্ছে দেশটির সরকার। এদিকে ঢাকার ১০ রিক্রুটিং এজেন্সির নামে এখনো মালয়েশিয়ায়
মালয়েশিয়ায় কর্মরত বিদেশি কর্মীদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নতুন বিধান চালু করতে যাচ্ছে দেশটির মন্ত্রিপরিষদ। বুধবার (২১ নভেম্বর) দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী এম কুলাসেগারান এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। এটি মালয়েশিয়ার সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার (সোসো) অধীনে ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে সোসো-র অধীনে শুধু স্থানীয় নাগরিকরাই এ
বিশ্বব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার হচ্ছে। ফলে এক দেশ থেকে অন্য দেশে মানুষের যাতায়াতও বাড়ছে। নিজের প্রয়োজনেই এক দেশ অন্য দেশের দক্ষ, আধা দক্ষ কিংবা বিশেষায়িত জ্ঞানসম্পন্ন কর্মী বা কর্মকর্তাদের আনছে। পারস্পরিক লাভালাভের কারণেই বিশ্বব্যাপী এটি ক্রমশ বাড়ছে। আবার পর্যটক হিসেবেও বিদেশ ভ্রমণ করছে বিশাল সংখ্যক মানুষ। তবে যে কোনো দেশই বিদেশি
মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মীদের আর ভিসার কর (লেভি) দিতেহবে না। নিয়োগকৃত কর্মীদের নিয়োগকর্তাকেই কর পরিশোধ করতে হবে। মজুরি থেকে আর কর দিতে হবে না বলে দেশটির মানব সম্পদ মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এখন থেকে নতুন বছরের শুরুতে নিয়োগকর্তারাই বিদেশি শ্রমিকদের কর প্রদান করবে। ‘এই নীতিমালার মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় নিয়োগকারীরা নতুন বিদেশি
নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগে কঠোর হয়েছে মালয়েশিয়া। উপদ্বীপ সংক্রান্ত মালয়েশিয়া মানবসম্পদ বিভাগের উপ পরিচালক (অপারেশনস) ওয়ান জুলকিফ্লী ওয়ান এ তথ্য জানান। পুত্রাজাযায় এক রেস্টুরেন্টে আভিযান পরিচালনার পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। নিয়োগপ্রাপ্ত শ্রমিকদের জন্য বাসস্থানে ন্যূনতম মান নির্দেশিকা মানতে ব্যর্থ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এ কঠোরতা শুরু