ভারতে এইচ৩এন২ ভাইরাসজনিত ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের একজনের বাড়ি হরিয়ানায়, অন্যজনের কর্ণাটকে। এখন পর্যন্ত ভারতে প্রায় ৯০ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর ফলে করোনা–পরবর্তী সময়ে ভারতে প্রাণঘাতী এইচ৩এন২ ভাইরাস নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। কর্ণাটকের বাসিন্দা হাসান এইচ৩এন২ সংক্রমিত হয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালে ভর্তি হন।
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়েছে। ইউনেস্কো সম্পর্কিত কোরিয়ান জাতীয় কমিশনের সঙ্গে যৌথভাবে এ আয়োজন করে দক্ষিণ কোরিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস। অনুষ্ঠানে ছিলেন ইউনেস্কো সম্পর্কিত কোরিয়ান জাতীয় কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কোরিয়ার সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা। দূতাবাস
লকডাউন তোলার প্রথম পর্ব ‘আনলক-১’ শুরুর পর থেকেই ভারতে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। ইতোমধ্যেই সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা তিন লাখ ছাড়িয়েছে। শেষ একদিনে দেশটি নতুন রোগী বেড়েছে ১১ হাজার ৭৭৫ জন। ফলে, ভারতে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯ হাজার ৩৬০ জন। বিশ্বের মধ্যে চতুর্থ সর্বোচ্চ করোনায় আক্রান্ত
ভারতে হু হু করে বাড়ছে মহামারি করোনার সংক্রমণ। সরকারিভাবে করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার ৪৮ দিন পর দেশটিতে মৃত্যু হাজার ছাড়ায়। আর গত চারদিনে দেশটিতে মারা গেছে ৯০০ জনের বেশি কোভিড-১৯ রোগী। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেশটিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৬ হাজার ছাড়িয়েছে। গত ২৬ এপ্রিল সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা ২৫ হাজার ছুঁয়েছিল।
চিকিৎসা ও অন্যান্য উদ্দেশ্যে গিয়ে লকডাউনের কারণে ভারতে আটকে পড়া আরও ৪৮২ জন বাংলাদেশিকে তিনটি বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরেছেন। এর মাধ্যমে ভারত থেকে দেশে ফেরানোর ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার তৃতীয় পর্যায়টি সম্পন্ন হলো বলে জানিয়েছে নয়া দিল্লিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন। গত ২০ এপ্রিল থেকে ভারত সরকারের সহযোগিতায় এই প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু হয়। বাংলাদেশ
দ্বিতীয় দফায় ভারতের দিল্লি ও চেন্নাই থেকে দুটি আলাদা ফ্লাইটে দেশে ফিরেছেন ৩২৯ জন বাংলাদেশি। শুক্রবার (২৪ এপ্রিল) দিল্লি থেকে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরান এ তথ্য জানান। হাইকমিশনার জানান, দিল্লি থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে ১৬৩ জন এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের আরেকটি ফ্লাইটে ১৬৬ জন যাত্রী ঢাকার পথে যাত্রা করেছেন। বিকেল
ভারতে লকডাউনে আটকে পড়া ৮০ জন বাংলাদেশি পাসপোর্টযাত্রী বেনাপোল চেকপোষ্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন। এদের মধ্যে একজন মৃত ব্যক্তিও রয়েছেন। ভারত থেকে ফেরত আসা পাসপোর্টযাত্রীদের ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্রেপাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। রোববার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ পথে ভারতে আটকে পড়া ৭৯ জন নারী পুরুষ ও
রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে গতবছর হয়নি ভারত ও পাকিস্তানের নারী দলের মধ্যকার ওয়ানডে সিরিজ। ফলে সেই সিরিজের পয়েন্ট ভাগাভাগি করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে আইসিসির টেকনিক্যাল কমিটি। দুই দলকেই দেয়া হয়েছে ৩টি করে পয়েন্ট। সেই সিরিজের পয়েন্ট ভাগাভাগি হওয়ার সুবাদেই আগামী বছরের ওয়ানডে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত হয়ে গেছে ভারতীয় নারী ক্রিকেট দলের। তবে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন ছয় বাংলাদেশি। মঙ্গলবার (০৭ এপ্রিলণ) দুপুর ১টার দিকে দেশে ফেরেন তারা। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে ফেরা এসব বাংলাদেশিকে কোয়ারেন্টাইনে রাখার জন্য বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে। ইমিগ্রেশন পুলিশ জানিয়েছে, করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে ভারতজুড়ে চলা লকডাউনের কারণে ত্রিপুরা রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে ওই
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে এবার ভারতজুড়ে আগামী ২১ দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে জাতির উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে এই ঘোষণা দেন তিনি। মোদি বলেন, করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে ভারতজুড়ে লকডাউন শুরু হবে; চলবে আগামী ২১ দিন পর্যন্ত। তিনি বলেন, একদিনের