মাঠে যেমন-তেমন, ব্যাক্তি তামিম ইকবাল অন্য সবার চেয়ে আলাদা। নিজে ভালো পারফরম্যান্স করলেই খুশি মনে মাঠ কর্মীদের আগেও অনেক কিছু দিয়েছেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুটি সেঞ্চুরি করলেন, এমন সময় তাদের কিছু না দিয়ে কী পারেন? রোববার এক মাঠকর্মী জানান, ম্যাচ শেষে তামিম তাদের জিজ্ঞাসা করেছেন, ‘আপনারা খাওয়া দাওয়া করবেন নাকি টাকা নেবেন।’
ওই মাঠকর্মী আরও জানান, টাকার অংক অবশ্যই এক লাখ টাকার ওপরে। এরআগেও তিনি এখানে মাঠকর্মীদের টাকা দিয়েছেন। এরআগে মাঠের চা তৈরিকারী বুলু ঘোষকে এক লাখ টাকা দিয়েছিলেন তামিম।
এখানেই থেমে থাকেন না বাংলাদেশ দলের ওপেনার। যে কোন সিরিজ এলেই ক্রিকেটাররা যখন মাঠে অনুশীলন করেন, তখন তামিম মেতে থাকেন ভিন্ন এক কাজে। অনুশীলনেরছলেই তিনি মাঠ কর্মীদের নিয়ে মেতে ওঠেন ছক্কা ছক্কা খেলায়। মাঠ কর্মীরা বল করেন আর ছক্কা মারেন তামিম ইকবাল। যার বলে যত বেশি ছক্কা, তার জন্য তত বেশি টাকা। অনুশীলন শেষে অবশ্য কাউকেই হতাশ করেন না তিনি। মোটা অংকের অর্থ বোনাস দেন মিরপুর স্টেডিয়ামের মাঠ কর্মীদেরকে। এ কারণে তারাও সব সময় তামিমের খুব ভক্ত।