বৃহস্পতিবার । জুলাই ১৭, ২০২৫
বাংলা টেলিগ্রাফ ডেস্ক আন্তর্জাতিক ৫ জুলাই ২০২৫, ১:৪৭ অপরাহ্ন
শেয়ার

পাকিস্তানের করাচিতে পাঁচতলা ভবন ধসে ১৪ জনের মৃত্যু


করাচিতে পাঁচতলা ভবন ধসে ১৪ জনের মৃত্যু পাকিস্তানের বন্দরনগরী করাচির লিয়ারি এলাকার বাগদাদি মহল্লায় একটি পুরোনো পাঁচতলা আবাসিক ভবন ধসে পড়েছে। এতে এখন পর্যন্ত ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অন্তত ২৫ থেকে ৩০ জন আটকা পড়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার (৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জিও নিউজ। প্রতিবেদনে বলা হয়, করাচির লিয়ারি এলাকায় স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার বিকেলের দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। পাকিস্তানের দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছেন তারা এবং এ পর্যন্ত ভবনটির ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৪ জনের মরদেহ তারা উদ্ধার করতে পেরেছেন। ধ্বংসস্তূপের তলায় এখনও কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ জন চাপা পড়ে থাকায় সামনে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছেন তারা। দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা তাদের ক্লান্তি নিয়েই ঘণ্টার পর ঘণ্ট ধরে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। উদ্ধার পরিষেবার নেতৃত্বদানকারী আবিদ জানিয়েছেন, উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হতে আরো আট থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। দক্ষিণ করাচির জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা আরিফ আজিজ জানিয়েছেন, ভবনটিতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ বসবাস করছিলেন। বেশ কিছুদিন আগে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি বৃষ্টিপাতের ফলে আরও দুর্বল হয়ে পড়ে এর কাঠামো। তবুও সেখানে বসবাস করছিল কয়েকটি পরিবার। ভবনটির ধ্বংসস্তূপে অনেকেই আটকা পড়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সময়ের সাথে সাথে কমছে তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা। এখনও উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে জরুরি বিভাগ। সিন্ধু প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মুরাদ আলি শাহ লিয়ারির এই ভবন ধসের ঘটনায় গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দ্রুত উদ্ধারকাজ পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন এবং আহতদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে বলেছেন। প্রসঙ্গত, লি মার্কেটটি করাচির দক্ষিণাংশে লিয়ারি এলাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও জনবহুল বাজার। এর নামকরণ ব্রিটিশ প্রকৌশলী মীশাম লিয়ার নামানুসারে করা হয়েছে। দুর্ঘটনার সময় ভবনটিতে বসবাস করছিলেন প্রায় শতাধিক মানুষ। পাকিস্তানের বন্দরনগরী করাচির লিয়ারি এলাকার বাগদাদি মহল্লায় একটি পুরোনো পাঁচতলা আবাসিক ভবন ধসে পড়েছে। এতে এখন পর্যন্ত ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অন্তত ২৫ থেকে ৩০ জন আটকা পড়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

শনিবার (৫ ‍জুলাই) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জিও নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, করাচির লিয়ারি এলাকায় স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার বিকেলের দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

পাকিস্তানের দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছেন তারা এবং এ পর্যন্ত ভবনটির ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৪ জনের মরদেহ তারা উদ্ধার করতে পেরেছেন। ধ্বংসস্তূপের তলায় এখনও কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ জন চাপা পড়ে থাকায় সামনে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছেন তারা।

দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা তাদের ক্লান্তি নিয়েই ঘণ্টার পর ঘণ্ট ধরে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। উদ্ধার পরিষেবার নেতৃত্বদানকারী আবিদ জানিয়েছেন, উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হতে আরো আট থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।

দক্ষিণ করাচির জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা আরিফ আজিজ জানিয়েছেন, ভবনটিতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ বসবাস করছিলেন।

বেশ কিছুদিন আগে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি বৃষ্টিপাতের ফলে আরও দুর্বল হয়ে পড়ে এর কাঠামো। তবুও সেখানে বসবাস করছিল কয়েকটি পরিবার।

ভবনটির ধ্বংসস্তূপে অনেকেই আটকা পড়ে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সময়ের সাথে সাথে কমছে তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা। এখনও উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে জরুরি বিভাগ।

সিন্ধু প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মুরাদ আলি শাহ লিয়ারির এই ভবন ধসের ঘটনায় গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দ্রুত উদ্ধারকাজ পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন এবং আহতদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে বলেছেন।

প্রসঙ্গত, লি মার্কেটটি করাচির দক্ষিণাংশে লিয়ারি এলাকায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও জনবহুল বাজার। এর নামকরণ ব্রিটিশ প্রকৌশলী মীশাম লিয়ার নামানুসারে  করা হয়েছে। দুর্ঘটনার সময় ভবনটিতে বসবাস করছিলেন প্রায় শতাধিক মানুষ।