১৯৯৪ সালে কেনা বিভিন্ন সামগ্রীর জন্য উত্তর কোরিয়ার কাছে এখনও ১১.৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওনা আছে বাংলাদেশের। সে টাকা পরিশোধের কোনো নামগন্ধও নিচ্ছেন না কিম জং উন- এমনটাই জানিয়েছে দ্যা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকা। শনিবার (২৭ জুন) পত্রিকাটিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯৪ সালে
তিনি একটি দেশের ‘সর্বোচ্চ নেতা’, দলের প্রথম সম্পাদক, সভাপতিমণ্ডলী নিয়ন্ত্রণ কমিটির প্রধান, সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ অধিনায়ক এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট। পাঠককে এই ফাঁকে জানিয়ে রাখি, প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য তাকে নির্বাচনে লড়াই করে জিতে আসতে হয়নি। এমনকি বাবার সবচেয়ে ছোট সন্তান হয়েও তিনি বড় ভাইকে টপকে এই দায়িত্ব পেয়েছেন। সাকুল্যে তার দুটি ডিগ্রি
বিশ্ব পরিমণ্ডলে ছড়ানো সব ধরনের ‘জল্পনা-কল্পনা’ আর ‘গুঞ্জন’কে উড়িয়ে দিয়ে প্রকাশ্যে এসেছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন। তাকে ঘিরে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রায় ২০ দিনের ‘ঘোর’ ভেঙে কিম একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। শনিবার (২ মে) উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ’র খবরে এমনটি বলা হয়েছে। তাদের বরাত দিয়ে বিবিসিসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে ধারণা করা হচ্ছিলো, হার্ট অপারেশনের পর কিম জং উনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তবে জাপানের এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কিম জং উন এখন অচেতন অবস্থায় রয়েছেন। আর হংকংয়ের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল ‘এইচকেএসটিভি হংকং’ এর দাবি, কিম মারা গেছেন। এদিকে নিউইয়র্ক পোস্ট এক প্রতিবেদনে বলছে, কিমের মৃত্যুর বিষয়টি
পারমাণবিক শক্তিধর উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উন ‘গুরুতর অসুস্থ’ বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল সিএনএন। যুক্তরাষ্ট্রের এ সংবাদ সংস্থার দাবি উত্তর কোরিয়া তো বটেই, প্রত্যাখ্যান করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। কিন্তু একটা ব্যাপার স্পষ্ট, কিম পরবর্তী পিয়ংইয়ংয়ের প্রভাব বিস্তার নিয়ে ঠান্ডা যুদ্ধ শুরু হওয়া সময়ের ব্যাপার। কয়েকজন সামরিক বিশেষজ্ঞ
উত্তর কোরিয়ার নতুন সংবিধানে কিম জং উনকে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির রাষ্ট্রপ্রধান ও সেনাপ্রধান ঘোষণা করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি শান্তিচুক্তি করার প্রস্তুতির জন্যই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। উত্তর কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে দীর্ঘ দিন ধরে শান্তিচুক্তির জন্য আহ্বান জানাচ্ছিল।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনকে চিঠি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ট্রাম্পের লেখা একটি চিঠি উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেছেন। শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। খবর- পার্সটুডে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এক টুইটার বার্তায় জানিয়েছেন, সিঙ্গাপুরে আসিয়ান সম্মেলনের অবকাশে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সুটেডবুটেড দৌড়রত নিরাপত্তারক্ষীদের এক ঝলক দেখার সুযোগ পেলো বিশ্ব। সিঙ্গাপুরে রোববার দুপুরে পৌঁছানোর পর উত্তর কোরিয়ার এই নেতার গাড়ি ঘিরে চৌকশ নিরাপত্তারক্ষীদের তৎপরতা চোখে পড়ে। তবে তাদের এই তৎপরতা চোখে পড়ার চেয়েও বেশি কিছু, কারণ যখন এই বিষয়টি চলে আসে দেশটির নেতার নিরাপত্তার ক্ষেত্রে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের দু’দিন আগেই সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। রোববার সকালের দিকে উত্তর কোরিয়ার এ নেতা চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে সেখানে তাকে স্বাগত জানান সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণ। এদিকে, কানাডায় জি-৭ বৈঠক শেষে ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুরের পথে যাত্রা শুরু করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বহনকারী এয়ারফোর্স-ওয়ান
দুই মাসের মাথায় আবারও চীন সফর করেছেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। সোমবার তিনি চীনের দালাইন শহরে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার বরাত দিয়ে মঙ্গলবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে। সোম ও মঙ্গলবার দু দিনের সফরকালে কিম চীনা প্রেসিডেন্টকে বলেছেন, নিরস্ত্রীকরণ বুঝতে এবং