শারমিন আক্তার রাইসার জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। বাবা মো. আনিসুর রহমান, মা সেলিনা রহমান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ৩৬তম বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে গৌরীপুর মুন্সি ফজলুর রহমান সরকারি কলেজে যোগদান করেন। সম্প্রতি রাইসা তার স্বপ্ন ও সফলতার
তানজিমা আঞ্জুম সোহানিয়া। ২০১০ সালে চ্যানেল আই লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। সেখানে তিনি সেরা দশের তালিকায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, পুরস্কার জিতে নেন ক্লোজআপ মিস বিউটিফুল স্মাইল ক্যাটাগরিতেও। এরপর শোবিজে কিছু কাজ করেছেন তিনি। তবে নিয়মিত ছিলেন না। পড়াশোনার ব্যস্ততায় নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিলেন। এবার জানা গেল এই লাক্স
মিলিটারি একাডেমির সাবেক শিক্ষার্থী মো. হালিমুল হারুন লিটন। তিনি ৩৭তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে প্রথম স্থান লাভ করেছেন। মানুষের উপহাস পেরিয়ে তিনি এতদূর এসেছেন। তার সফলতার গল্প লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন- পরিচয়: ১৯৮৯ সালের ২৫ জুন টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলার বন্দচরপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন মো. হালিমুল হারুন লিটন। বাবা মো.
হবিগঞ্জে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে বিসিএস (ট্যাক্স) ক্যাডার হিসেবে সুপারিশকৃত হয়েছেন বলে প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। এ নিয়ে নিজের স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে প্রতারণা করে নিয়েছেন সংবর্ধনা। প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি থেকেও সংবর্ধনা নিয়েছেন। ফেসবুকে বন্ধুদের মাধ্যমে বিসিএস (ট্যাক্স) ক্যাডার হিসেবে বেশ প্রচারণাও চালিয়েছেন। জেলার বাহুবল উপজেলার মিরপুর ইউনিয়নের
তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে। ৩৩তম বিসিএসের ফল প্রকাশের পর। সেদিন ফল প্রকাশ পরবর্তী ক্যাডারদের সমাবেশে গিয়েছিলেন তারা দু’জন। সেখানে প্রথমে চোখাচোখি। তারপর সামান্য কথা। এর কয়েকদিন পর শুরু হয় পেশাগত প্রশিক্ষণ। কঠোর শৃঙ্খলার মধ্যে হওয়া সেই প্রশিক্ষণে সামান্যই দেখা হতো তাদের। যে দেখায় থাকতো
খুলনার ফুলতলার সোহেল। রিকশা চালিয়ে পড়াশোনা করে এখন তিনি বিসিএস ক্যাডার। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাফল্যের কথা জানিয়েছেন তিনি। সোহেল জানান, কোনো প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেননি তিনি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে খুলনার একটি কলেজ থেকে ইংরেজীতে স্নাতকোত্তর পাস করেন। খুলনায় থাকাকালীন দিনে চারটি টিউশনি করতেন। আর এই টিউশনির টাকা দিয়ে নিজে