Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

ভিসা জালিয়াতি : সচেতনতা এবং করণীয়

malaysia-visaভিসা জালিয়াতি সুনির্দিষ্ট কোন দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভিসা জালিয়াতি বিশ্বের যে কোন দেশে হতে পারে। ভিসা পাওয়ার জন্য ভুলভাবে ভিসার জন্য আবেদন করা, মিথ্যা তথ্য দেওয়া বা তথ্য গোপন করা, ভিসা বিক্রি করা, অবৈধভাবে প্ররোচিত করা বা বৈধ ভিসা স্থানান্তর করা বা পরিবর্তন করাকে ভিসা জালিয়াতি বলে।

যেভাবে ভিসা জালিয়াতি হয়

chardike-ad

১. ব্যক্তিগত তথ্য গোপন করে বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করা বা অভিবাসনের চেষ্টা করা।
২. জাল নথি বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া।
৩. ভিসা পাওয়ার নামে দালালকে টাকা দেওয়া।
৪. অযৌক্তিক প্রভাব, প্রলোভন বা অপপ্রচার চালিয়ে ভিসা আবেদনকারীদের আকৃষ্ট করা।

যে বিষয়ে সচেতন থাকা উচিত

১. যে দেশে যাবেন, সে দেশের অনুমোদিত ভিসা আবদেন সেন্টারে আবেদন করা।
২. ভিসা আবেদন সেন্টারে ভিসা ফি দেওয়া ছাড়া আর কোন আর্থিক লেনদেন হয় না।
৩. ভিএফএস গ্লোবাল আপনার ভিসা সফল করার জন্য কোন ধরনের সহায়তা করার ক্ষমতা রাখে না।
৪. ভিসা ইস্যু করার যোগ্যতা ও ক্ষমতা একমাত্র দূতাবাসের। কোন ভিএফএস কর্মকর্তা বা কর্মচারীর নয়।

৫. ভিএফএস গ্লোবালে বর্তমানে বা অতীতে কর্মরত ছিলেন এমন কারো ভিসা প্রাপ্তিতে কোনো ধরনের হাত নেই।
৬. কোন দালাল বা এজেন্টের ভিসা সফল করার বা প্রাপ্তির কোনো ক্ষমতা বা প্রভাব থাকে না।
৭. ভিএফএস গ্লোবাল শুধু ভিসা আবেদন সম্পর্কিত প্রশাসনিক কার্যক্রমে জড়িত।
৮. ভিসা প্রাপ্তি বা তরান্বিত বা নিশ্চিত করার জন্য কোন ধরনের আর্থিক লেনদেন গুরুতর অপরাধ।

জালিয়াতির শিকার হলে যা করবেন

১) ভিসা জালিয়াতির সন্দেহ হলে তাৎক্ষণিকভাবে ভিএফএস গ্লোবাল কর্পোরেট নিরাপত্তা বিভাগকে ই-মেইলে (corporatesecurity@vfsglobal.com) বিস্তারিত লিখুন।

২) আপনার সঠিক তথ্য পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করুন। যেমন- আপনার নাম, যোগাযোগ নম্বর ও পূর্ণ ঠিকানা ইত্যাদি। যাতে ভবিষ্যতে যে কোন তথ্যের জন্য ভিএফএস কর্তৃপক্ষ আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে। ভিএফএস সাধারণত ভুল তথ্য বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ই-মেইল গ্রহণ করে না।